সুন্দরী মেয়ের আপনাকে পাত্তা না দেওয়া বা লাজুক আচরন বিবর্তনীয় কৌশল। এর মানে জানেন? সে নিজেকে সহজলভ্য না করে কিংবা যৌনতায় নিরাসক্ত ভান করে নিন্ম মানের প্রার্থীকে বাতিল করে দেয়। পরে প্রতিযোগিতায় প্রথম ছেলেটির সামনে নিজেকে চড়া দামে বিক্রি করবে।
একটি সুন্দরী উচ্চশিক্ষিত মেয়ে আপনাকে পাত্তা দিল না। তারমানে এই না যে মেয়েটি কামাসক্ত নয় এবং সুখী ভগবান সদৃশ। তার কোন চাহিদা নেই। ব্যপারটি এমন নয়। বরং মেয়েটির আরো বড় মাপের পাত্র/জীবনসঙ্গী দরকার। মেয়েটিও ব্যক্তি জীবনে কামাসক্ত ও দুখী।
কিন্তু পাত্তা না দিলে আপনি মাইন্ড করবেন। তাই আরো বড় কৌশল হিসেবে লাজুক আচরন করবে। হতে পারে সে আপনাকে পছন্দই করে না। মেয়েদের বিবর্তনীয় কৌশল অনেক বেশি। যাই হোক মেয়েদের বিবর্তনীয় কৌশল সাধারনত ক্ষতিকর নয়। ছেলেরা একটি ক্ষতিকর বিবর্তনীয় কৌশল বহন করে সেটা হলো সহিংসতা।
তাই লজ্জা নাকি পছন্দ করে নাই। তাই পাত্তা দেয় নি এর মাঝে ব্যপক ঘোলা জল তৈরি করে মেয়েরা। কেননা নিজেদের লেভেল করলে বিপদ।
By not labeling yourself you can flow freely from experience to experience, emotion to emotion without being chain down any one way of thinking. ( Lao tzu teaching)
অনুবাদঃ নিজেকে লেবেলিং না করলে তুমি খুব সহজে বিরাজ করতে পারো অভিজ্ঞতা থেকে অভিজ্ঞতায়, আবেগ থেকে আবেগে , কোন নির্দিষ্ট একটি চিন্তা ধারায় আটকে না থেকে।
মূল লিংকঃ https://youtu.be/NtcgJ1yZkIc
আর এগুলি বুঝতে মেডিটেশন থেকে শুরু করে তাওবাদ,, ত্রিপিটক, সাইকোলজি, রিচার্ড ডকিন্স সহ বহু বই আমাকে পড়তে হয়েছে। কিন্তু মেয়েরা জন্মগত তাওবাদী। মেয়েরা জন্মগত সব জানে। কারন এটা বিবর্তনীয় কৌশল। মেয়েরা একটু চালাক না হলে আলতু ফালতু ছেলে তাদের গর্ভবতী করে বেকায়দায় ফেলতো। মানব প্রজাতি ধ্বংস হয়ে যেতো।
একটি নির্বোধ তরুণীর সাথেও আধ ঘণ্টা কাটালে যে-জ্ঞান হয়, আরিস্ততলের সাথে দু-হাজার বছর কাটালেও তা হয় না (হুমায়ুন আজাদ)
লজ্জা নারীর ভূষন নয় বরং লজ্জা নারীর কৌশল।
তাই নারীর লজ্জা জাগ্রত করতে মোল্লাদের এতো চেষ্টার প্রয়োজনটা কি? মোল্লাদের চেষ্টা ছাড়াই নারী এমনিতেই লাজুক আচরন করবে ও নিজেকে সহজলভ্য হিসেবে উপস্থাপন করবে না।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।